Friday, 13 June 2025
The News Diplomats
ডেস্ক রিপোর্ট :
Publish : 09:45 PM, 11 June 2025.
Digital Solutions Ltd

লন্ডনে ড. মুহাম্মদ ইউনূস

আ.লীগকে নিষিদ্ধ করিনি, দেশের নিরাপত্তায় কার্যক্রম স্থগিত থাকবে

আ.লীগকে নিষিদ্ধ করিনি, দেশের নিরাপত্তায় কার্যক্রম স্থগিত থাকবে

চ্যাথাম হাউসের পরিচালক ব্রনওয়েন ম্যাডক্সের সঙ্গে আলাপচারিতায় প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস।

Publish : 09:45 PM, 11 June 2025.
ডেস্ক রিপোর্ট :

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা হয়নি উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, দেশের নিরাপত্তা, দেশের রাজনীতির নিরাপত্তার স্বার্থে নির্দিষ্ট কিছু সময়ের জন্য আওয়ামী লীগের কার্যক্রম স্থগিত থাকবে। বুধবার লন্ডনের পররাষ্ট্রনীতিবিষয়ক থিঙ্কট্যাংক চ্যাথাম হাউসে আলাপচারিতায় এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা। দ্য রয়্যাল ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স নামে পরিচিত চ্যাথাম হাউস ১৯২০ সাল থেকে পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে কাজ করছে। আন্তর্জাতিক বিষয়াবলির ওপর গুরুত্ব দেয় এই গবেষণা প্রতিষ্ঠান। বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ নেতারা বিভিন্ন বিষয়ে এখানে কথা বলেন।


চ্যাথাম হাউসের পরিচালক ব্রনওয়ে ম্যাডক্সের সঞ্চালনায় আলাপচারিতায় প্রধান উপদেষ্টা অন্তর্বর্তী সরকারের তিন দায়িত্ব—সংস্কার, জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার ও নির্বাচনের কথা উল্লেখ করে সেগুলো বাস্তবায়নের লক্ষ্যে নেওয়া পদক্ষেপগুলো বিস্তারিত তুলে ধরেন। সংস্কার নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য তৈরিতে কাজ চলছে এবং আগামী জুলাই মাসে সব রাজনৈতিক দলের মতৈক্যের ভিত্তিতে জুলাই সনদ ঘোষণা করা হবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
সেখানে সঞ্চালক তাঁকে প্রশ্ন করেন, যে জুলাই সনদ হচ্ছে, সমালোচকেরা বলবেন, অনেক রাজনৈতিক দলকে এর বাইরে রাখা হচ্ছে, যারা এর সঙ্গে একমত নয়, যেমন আওয়ামী লীগ; তাদের জন্য কোনো জায়গা রাখছেন না। সুতরাং, মানুষকে কোনো বিকল্প দেওয়া হচ্ছে না। তারা বলছে, এটা একটি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া নয়। এটা ঐকমত্য সম্পর্কে অনেক কথায় সুন্দরভাবে মোড়ানো বাংলাদেশের জন্য একটি কর্তৃত্ববাদী পদক্ষেপ।
জবাবে অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘হ্যাঁ। ঠিক আছে, এ নিয়েও বিতর্ক আছে। বিতর্ক হলো আওয়ামী লীগ কি রাজনৈতিক দল? যদি তারা রাস্তায় এভাবে তরুণদের হত্যা করতে পারে, এভাবে মানুষকে গুম করতে পারে, এভাবে টাকা চুরি করতে পারে, আমরা কি তখনো এটিকে রাজনৈতিক দল বলব? সুতরাং এটি একটি বিতর্ক। এটি কোনো সিদ্ধান্ত নয়।’


৫ আগস্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়ার পর সারা দেশের মানুষ তা উদ্‌যাপন করেছিল উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘তারা ভেবেছিল অবশেষে আমরা মুক্ত। তাই আমরা ভেবেছিলাম, ৫ আগস্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রস্থানের পর এটি শেষ হবে। আমাদের জন্য সেই অধ্যায় বন্ধ হয়ে গেছে। এই অংশ শেষ। এখন এটি একটি নতুন দেশ, যেখানে তারা নেই। কিন্তু যারা পালিয়ে গেছে, তাদের জন্য এটা শেষ হয়নি। তারা একই কাজ করে যাচ্ছে। অনুপস্থিত থেকেও অন্য দেশ থেকে একইভাবে কাজ চালিয়ে গেছে, মানুষকে উসকানি দিচ্ছে, রাস্তায় সংঘর্ষ করছে। এখন ১০ মাস পার হয়ে গেছে, এর মধ্যে দলটির কেউ অনুশোচনা, দুঃখ প্রকাশ বা দোষ স্বীকার করেনি। বলেনি, কেউ আদেশ দিয়েছে, তাতে কেউ নিহত হয়েছে, আমি এর জন্য দায়ী নই। আমার খারাপ লাগছে যে আমাকে এটার অংশ হতে হয়েছে। তাদের মধ্যে এমন কেউ নেই। ফলে আমাদের কাছে এটা শেষ, কিন্তু তাদের কাছে এটা এখনো চলছে।’
এ প্রসঙ্গে অধ্যাপক ইউনূস আরও বলেন, ‘তাই আমরা নিরাপদ বোধ করি না, তারা রাস্তায় বিক্ষোভ করে, লোকজনকে হুমকি দেয়, তারা ইতিমধ্যে এই অভ্যুত্থানের নেতাদের হুমকি দিয়েছে। সুতরাং দেশের নিরাপত্তা, দেশের রাজনীতির নিরাপত্তার জন্য জাতি সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে নির্দিষ্ট কিছু সময়ের জন্য আওয়ামী লীগের কার্যক্রম স্থগিত থাকবে। এটুকুই আমরা করেছি। আমরা আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করিনি। বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম স্থগিত থাকবে।’
শেখ হাসিনা ভারতে একটি সুরক্ষিত বাড়িতে আছেন উল্লেখ করে সঞ্চালক প্রশ্ন করেন, বিচারের বিষয়টি কেন পরবর্তী নির্বাচিত সরকারের জন্য ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে না? কেন অন্তর্বর্তী সরকার এটা নিয়ে কাজ করবে?
জবাবে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘আমি এই সিদ্ধান্ত নিইনি। যারা আমাদের দায়িত্ব নিতে আমন্ত্রণ জানিয়েছিল, তারাই আমাদের এ কাজটি দিয়েছে। দায়িত্ব, তিনটি কাজ এবং আমরা সেই তিনটি কাজ গ্রহণ করেছি এবং আমরা কেবল সেটিই করছি।’
নির্বাচনের সময়সূচি নিয়ে বাংলাদেশে যে বিতর্ক চলছে, সে বিষয়টি সামনে এনে সঞ্চালক বলেন, সব মিলিয়ে অনেকে বলছেন, নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ হবে না। জবাবে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, এটা হবে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে সুন্দর নির্বাচন। তিনি বলেন, ‘সময় ঠিক আছে, জনগণও প্রস্তুত। ১৭ বছর পর আপনি একটি সত্যিকারের নির্বাচন পাচ্ছেন। দেশের মানুষের মনে উত্তেজনা তৈরি হয়েছে যে তারা সত্যিই ভোট দিতে যাচ্ছে।’ প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আগামী নির্বাচন একটি নতুন সরকার নির্বাচনের রুটিন ভোট হবে না, এটা হবে নতুন বাংলাদেশের জন্য ভোট। আমরা পুরোনো বাংলাদেশকে বিদায় বলে নতুন বাংলাদেশ তৈরি করতে চাই।’


বাংলাদেশে সংবাদমাধ্যমের ওপর দমন–পীড়নের অনেক খবর পাওয়ার কথা উল্লেখ করে এ ব্যাপারে প্রধান উপদেষ্টার প্রতিক্রিয়া জানতে চান সঞ্চালক। জবাবে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘এটা সত্যি নয়। তাদের জীবনে এত স্বাধীনতা কখনো ছিল না। তারা যা খুশি বলতে পারছে।’
এক প্রশ্নের জবাবে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, চীন, জাপানসহ সব দেশ এবং আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) ও বিশ্বব্যাংকের মতো প্রতিষ্ঠান সবাই বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারকে সমর্থন দিয়েছে। এ প্রসঙ্গে আলোচনায় আইএমএফের তহবিল ছাড়ের ক্ষেত্রে সর্বশেষ আলোচনায় ডলারের দাম বাজারের ওপর ছেড়ে দেওয়ার শর্তের কথা উল্লেখ করেন অধ্যাপক ইউনূস। সে অনুযায়ী ডলারের দাম বাজারের ওপর ছেড়ে দেওয়ার পরেও সব ঠিক থাকায় আইএমএফের প্রতি কৃতজ্ঞতার কথা উল্লেখ করেন তিনি।
পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে প্রশ্নের জবাবে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘আমরা সবার কাছে পৌঁছাচ্ছি। যেমন আমি বলেছি, বিশ্বের সব সরকার অত্যন্ত সহায়ক ছিল। সুতরাং আমরা খুবই কৃতজ্ঞ। আমরা আরও সম্পর্ক গড়ে তোলার চেষ্টা করছি।’ তিনি বলেন, ‘একটি জিনিস আমরা দেখছি দুর্নীতি, বাংলাদেশ গভীরভাবে দুর্নীতিতে নিমজ্জিত। সবকিছুই দুর্নীতিগ্রস্ত, সিস্টেম, মানুষ দুর্নীতিগ্রস্ত। সুতরাং কীভাবে এটি পরিষ্কার করা যায়? পরিষ্কার করার জন্য আমাদের কী ধরনের পরিবর্তন করতে হবে?’
এ প্রসঙ্গে গত সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে অধিবেশনের সময় ইউরোপীয় কমিশনের প্রধান উরসুলা ভন ডার লিয়েনের সঙ্গে আলোচনার কথা উল্লেখ করেন অধ্যাপক ইউনূস। বাংলাদেশে দুর্নীতি এবং এর থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা নিয়ে একটি উদাহরণ তুলে ধরে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘আপনার পাসপোর্ট দরকার। আপনি অফিসে যান, আবেদন করেন। একজন লোক এসে বলে, আপনি পাসপোর্টের আবেদন করেছেন, এই পথে গেলে বছর লেগে যাবে, পাবেন না। আমার সঙ্গে চুক্তি করেন, অমুক টাকা দেন, আমি বাসায় পৌঁছে দেব। ওই লোকটা আসলে সেই অফিসারের প্রতিনিধি, যে পাসপোর্ট ইস্যু করে। সবকিছু বাইরে থেকে দেখা নিয়মকানুন অনুসারে চলছে না, চলছে ওই সব প্রতিনিধির মাধ্যমে, যারা টাকা ভাগ করে খায়। সুতরাং আমরা যা বলেছি, এখন থেকে আমরা পাসপোর্ট অনলাইনে সরবরাহ করব।’ এসব সমস্যা সমাধানে পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্সসহ বিভিন্ন সেবা দেওয়ার জন্য ‘বাংলাদেশ সার্ভিস সেন্টার’ চালু করা হয়েছে বলে উল্লেখ করেন প্রধান উপদেষ্টা।
আলাপচারিতার শেষে উপস্থিত দর্শক–শ্রোতাদের প্রধান উপদেষ্টাকে প্রশ্ন করার সুযোগ দেওয়া হয়। একজন জানতে চান, সংস্কার প্রস্তাবের ওপর গণভোট হবে কি না। জবাবে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘হ্যাঁ। আমরা সেটা শুনেছিলাম, আমরা যে সমস্যাগুলো নিয়ে কাজ করছি, সেগুলোর ওপর একধরনের গণভোট হবে। এখানে অনেক জটিল বিষয় আছে। যুক্তি হলো গণভোট অর্থহীন হবে। কারণ, বেশির ভাগ মানুষও বোঝে না আপনি কিসের উল্লেখ করছেন, তারা কিসের জন্য ভোট দিচ্ছে। তাই লোকেরা এটি নিয়ে হাসবে যে এটি কোনো অর্থ বহন করে না। সুতরাং রাজনীতিবিদেরা জনগণের প্রতিনিধিত্ব করছেন, সব দল এসব রাজনৈতিক বিষয় এবং সব জাতীয় বিষয়ে জড়িত এবং তারা বুঝতে পারবে বলে আশা করা হয়। তাদের বিতর্ক করা উচিত। যদি তারা সব দল একসঙ্গে একমত হয়, তাহলে এটি আরও বাস্তব হবে গণভোটের চেয়ে।’
শেখ হাসিনাকে ভারতের আশ্রয় দেওয়া নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বিষয়টি নিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে তাঁর কথা বলার সুযোগ হয়েছিল। ওই কথোপকথনের উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমি কেবল বলেছিলাম, আপনি তাকে আতিথেয়তা দিতে চান, আমি আপনাকে সেই নীতি ত্যাগ করতে বাধ্য করতে পারি না। কিন্তু দয়া করে আমাদের সাহায্য করুন, যাতে তিনি বাংলাদেশি মানুষের সঙ্গে যেভাবে কথা বলছেন তা না করেন।...মোদির উত্তর, আমি উদ্ধৃতি দিচ্ছি, তিনি বলেছিলেন, “এটি সোশ্যাল মিডিয়া, আমরা এটি নিয়ন্ত্রণ করতে পারি না।” আপনি কি বলতে পারেন, এটা একটা বিস্ফোরক পরিস্থিতি, আপনি কেবল এটি সোশ্যাল মিডিয়া বলে চলে যেতে পারেন না।’
একজন প্রশ্ন করেন, অধ্যাপক ইউনূস কি গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত পরবর্তী সরকারের অংশ হতে আগ্রহী বা সে ধরনের অবস্থানে রয়েছেন কি না। জবাবে তিনি বলেন, ‘কোনোভাবেই না, একেবারেই না। আমি মনে করি, আমাদের উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সদস্য সেটা করতে আগ্রহী হবেন না।’
অধ্যাপক ইউনূস বলেন, তাঁদের দায়িত্ব হলো যে রূপান্তর চলছে, সেটা ঠিকমতো শেষ করা এবং যখন তাঁরা নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন, তখন জনগণ যেন সন্তুষ্ট থাকে।


পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, নির্বাচনের পর গঠিত পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার কোনো আগ্রহ তাঁর নেই। তিনি জোর দিয়ে বলেন, তাঁদের কাজ হলো সফল ও শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়া নিশ্চিত করা, যা নির্বাচন দ্বারা সম্পন্ন হবে।
প্রশ্নোত্তর পর্বে এ বিষয়ে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘কোনোভাবেই না, একেবারেই না। আমি মনে করি, আমাদের উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সদস্য সেটা করতে আগ্রহী হবেন না।’
একজন সাংবাদিক জানতে চান, অধ্যাপক ইউনূস কি গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত পরবর্তী সরকারের অংশ হতে আগ্রহী বা সে ধরনের অবস্থানে রয়েছেন কি না। জবাবে অধ্যাপক ইউনূস সাফ জানিয়ে দেন, তাঁদের দায়িত্ব হলো যে রূপান্তর চলছে, সেটা ঠিকমতো শেষ করা এবং যখন তাঁরা নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন, তখন জনগণ যেন সন্তুষ্ট থাকে। প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা নিশ্চিত করতে চাই যে নির্বাচনটি সঠিকভাবে সম্পন্ন হবে। এটি আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।’
খবর : প্রথম আলো

BANGLADESH বিভাগের অন্যান্য খবর

শিরোনাম ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হয়ে নিহত ২৪০ জনের বেশি শিরোনাম সামনের রাজনৈতিক বাস্তবতার জন্য ইউনূস-তারেক বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ শিরোনাম ড. ইউনূস ‘কিংস তৃতীয় চার্লস হারমনি অ্যাওয়ার্ড’ গ্রহণ করলেন শিরোনাম শেখ হাসিনার সঙ্গে ভারতে ঈদ করলেন ছেলে সজিব ওয়াজেদ জয় শিরোনাম আ.লীগকে নিষিদ্ধ করিনি, দেশের নিরাপত্তায় কার্যক্রম স্থগিত থাকবে শিরোনাম সংকট নিরসনে সবার দৃষ্টি এখন লন্ডন বৈঠকের দিকে